সুনামগঞ্জ , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ বইমেলা আমাদের সংস্কৃতি আর জ্ঞানের প্রতীক- জেলা প্রশাসক ২০১৮ সালে নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি বিএনপির বর্ধিত সভা এবার সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের পরিকল্পনা সভা আল-আকসা কিন্ডারগার্টেন উদ্বোধন সাবেক কাউন্সিলর আবুল হাসনাত কাওসার গ্রেফতার শিক্ষকের মারধরে ছাত্র আহত অ্যাড. নূরুল ইসলামের সমর্থনে প্রচার সভা ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ এখনো অনেক কাজ বাকি এবারও হাওরের মাটি কাটা হচ্ছে কলমে! জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন জগন্নাথপুরে ৩ দোকান থেকে নগদ অর্থসহ অর্ধকোটি টাকার মোবাইল চুরি মৎস্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত টোল আদায় বন্ধের দাবি জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে রাণীগঞ্জ মাদ্রাসায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক এক্স-রে মেশিন চালু : স্বল্প মূল্যে সেবা পাবেন রোগীরা ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগে মাদ্রাসা সুপারের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেনকে প্রত্যাহার
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সুনামগঞ্জ শহরের কাছাকাছি স্থাপনে সহযোগিতার আশ্বাস

গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ

  • আপলোড সময় : ২২-০২-২০২৫ ০৯:৫৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-০২-২০২৫ ০৯:৫৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ
স্টাফ রিপোর্টার :: সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সুবিপ্রবি) ক্যাম্পাস সুনামগঞ্জ জেলা শহরের কাছাকাছি এলাকায় স্থাপনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা বিধান রঞ্জন রায় পৌদ্দার। গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎকালে তিনি এই আশ্বাস দেন। বৃহ¯পতিবার বিকেলে ঢাকায় উপদেষ্টার দপ্তরে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় নেতৃবৃন্দ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপিও প্রদান করেন। এসময় গেল ১৫ বছরে সুনামগঞ্জবাসী কীভাবে উন্নয়ন বৈষম্যের শিকার হয়েছেন, তা তুলে ধরেন বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী রুমি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির পক্ষ থেকেও গণশিক্ষা উপদেষ্টাকে বিভিন্ন বিষয় অবহিত করেন উপস্থিত নেতৃবৃন্দ। পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার কাছে সংগঠনের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্মারকলিপিতে প্রস্তাবিত তিনটি স্থান উল্লেখ করে বলা হয়, এইসব জায়গার যে কোনো একটিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হলে কৃষিজ উৎপাদন ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কম। হাওর বিনষ্টের সর্বনাশা প্রক্রিয়ায় যেতে হবে না। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী রুমি, বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাড. রবিউল লেইস রোকেস, বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৈয়দ মহিবুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ জেলা সিপিবি’র সভাপতি অ্যাড. এনাম আহমদ, বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম স¤পাদক মুনাজ্জির হোসেন সুজন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা ও কেন্দ্রীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব অনিক রায়, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার আবিদুল হক, সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মাহদিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির যুগ্ম স¤পাদক অ্যাড. মাহবুবুল হাসান শাহীন, দৈনিক সংগ্রামের সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ও সুনামগঞ্জ আইনজীবী সমিতির কোষাধ্যক্ষ অ্যাড. মহসিন রেজা মানিক, বিএনপি নেতা আ স ম খালিদ, সাইফুল্লাহ হাসান জুনেদ, সুনামগঞ্জ জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ইমন দ্দোজা আহমদ প্রমুখ। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, সুনামগঞ্জে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নাধীন আছে। এ লক্ষ্যে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয় আইন, ২০২০ (২০২০ সনের ২৩ নং আইন) প্রণয়ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অস্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। উপযুক্ত আইনের ৩ (১) ধারায় বিবিদ্যালয় স্থাপনের স্থান হিসাবে ‘দেখার হাওর পাড়’ উল্লেখ আছে। শুরু থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান নিয়ে জেলাবাসীর প্রবল আপত্তি বলবৎ ছিল। তৎকালে এ নিয়ে বিভিন্ন আকারে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। জেলাবাসীর দাবি ছিলো উচ্চশিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটি জেলা সদরের নিকটবর্তী কোনো অঞ্চলে স্থাপন করা হোক। কিন্তু বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর ব্যক্তিগত অভিপ্রায় বাস্তবায়ন করতে যেয়ে নিজের সরকারি পদের অপব্যবহার করে সমস্ত বড় বড় উন্নয়ন কার্যক্রম তাঁর নিজ উপজেলা ও বাড়ির নিকটবর্তী শান্তিগঞ্জ উপজেলা সদরের কাছাকাছি নিয়ে যান। উপেক্ষা করা হয় জেলা সদরসহ অপর ১০টি উপজেলাকে। একটি উপজেলার ছোট্ট একটি অঞ্চলে সমস্ত বড় বড় প্রতিষ্ঠান স্থাপনের বিষয়টি জেলাবাসীকে বৈষম্যবোধে তাড়িত করেছে। এখন যেহেতু সব ধরনের বৈষম্যের অবলোপন ঘটিয়ে সুষম উন্নয়নের অঙ্গীকার নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ শাসন করছে তখন আমাদের মনে এই আশাবাদ সঞ্চরিত হয়েছে যে, এখন বঞ্চনা ও অবহেলার হাত থেকে জেলাবাসী রক্ষা পাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত বা নির্ধারিত দেখার হাওরটি অত্র জেলার একটি সুবিশাল হাওর। এই হাওর সদর, শান্তিগঞ্জ ও ছাতক উপজেলার বিশাল এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। এই হাওরে উৎপাদিত হয় বিপুল পরিমাণ বোরো ধান। এই হাওর মিঠাপানির মাছের বড় উৎস। দেখার হাওরে সুবিশাল বিশ^বিদ্যালয়ের ভবনাদি নির্মিত হলে হাওরের প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে কৃষিজ উৎপাদন ব্যবস্থায় সাংঘাতিক বিরূপ প্রভাব পড়বে। বিশাল হাওরটি জায়গায় জায়গায় জলাবদ্ধতার শিকার যেমন হবে তেমনি কিছু অঞ্চলে পানি নিষ্কাশনের তীব্র সংকট দেখা দিবে। এর ফলে ধান ও মাছ উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গ্রাসপ্রাপ্তি ঘটবে। কৃষি জমির চরিত্র অপরিবর্তিত রাখা ও হাওরের কোনো ক্ষতি না করা সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। দেখার হাওরে বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন করা হলে সরকারের এই লক্ষ্য বাধাগ্রস্ত হবে। এছাড়া সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কটি দেখার হাওরের পাশ ঘেঁষেই অবস্থিত। এই সড়কের পাশে ইতোমধ্যে স্থাপিত হয়েছে মেডিক্যাল কলেজ, টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এখন এই সড়কের পাশে নতুন করে সুবিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যা¤পাস নির্মিত হলে একটি ছোট এলাকার উপর জনসংখ্যার চাপ বাড়বে। সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কটি নানা মাত্রায় নেতিবাচক প্রভাবের সম্মুখীন হবে। তাই বিশিষ্টজন ও বিশেষজ্ঞরা বিশ^বিদ্যালয় ক্যা¤পাস দেখার হাওরের পরিবর্তে অন্যত্র, প্রধানত জেলা শহরের সন্নিকটে স্থাপন করার পক্ষে মত ব্যক্ত করেছেন। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, গত ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে জেলার শহিদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরিতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় সুনামগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ সুবিপ্রবি ক্যা¤পাস সুনামগঞ্জ শহর সন্নিকটে স্থাপন করার বিষয়ে দৃঢ় সমর্থন প্রকাশ করেন। ওই মতবিনিময় সভায় জেলা শহরের নিকটবর্র্তী নন-হাওর তথা খাসজমি আছে এমন এলাকায় সুবিপ্রবি ক্যা¤পাস স্থাপনের জোরালো দাবি উত্থাপন করা হয়। এখানে এমন বৈশিষ্ট্যস¤পন্ন তিনটি স্থানের উল্লেখ করা হলো যেগুলো জেলা শহরের নিকটবর্তী। সবচাইতে ভালো খবর এই যে, প্রস্তাবিত এই তিনটি জায়গায়ই রয়েছে সরকারের বিপুল পরিমাণ খাস জমি। ফলে দেখার হাওরে ২০০ একর জমি অধিগ্রহণের বিপুল পরিমাণ সরকারি অর্থ সাশ্রয় হবে এই তিন স্থানের যে কোনো একটিতে বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন করা হলে। প্রস্তাবিত স্থানগুলো হলো- সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার রতনশ্রী মৌজার জে.এল. নং : ১৪ এর ৫০১ নং দাগে ৫৪৪ একর ০৬ শতাংশ (লায়েক পতিত রকম ভূমি), একই দাগে ৫৪৪ শতক ০৬ শতাংশ (লায়েক জঙ্গল রকম ভূমি), ২৫৬৩ দাগে ৩৩৪ একর ৫৪ শতাংশ ভূমি (লায়েক পতিত রকম ভূমি)। এই মৌজাধীন বর্ণিত জে.এল নম্বরের আওতায় বিভিন্ন দাগে আরও বহু খাস জায়গা আছে। সদর উপজেলার রসুলপুর মৌজার জে.এল. নং : ৮২ এর ৬৩, ৬৪, ৮০, ৮৩, ৮৬, ৮৭, ৮৯, ৯০, ৯৩, ৯৪, ৯৫, ১০০, ১২৩, ১২৮, ১৩৮, ১৪০, ১৬৪ ও ১৭২ দাগে মোট জমি ৯৬ একর ৬৩ শতাংশ এবং সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার জুগীরগাঁও মৌজার জে.এল. নং : ১১৩ এর বিভিন্ন দাগে ২১৮.৫৯ একর জায়গা আছে যার অধিকাংশই পতিত রকমের সরকাারি খাস ভূমি। স্মারকলিপিতে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রস্তাবিত ১ নম্বর জায়গাটিতে বিপুল পরিমাণ খাস জমি আছে এবং এটি সুনামগঞ্জ-বিশ^ম্ভরপুর-তাহিরপুর সড়কের গৌরারং ইউনিয়নের পাশে এবং জায়গাটি জেলা শহরের নিকটবর্তী। এই জায়গাটি জামালগঞ্জ, শাল্লা, দিরাই, শান্তিগঞ্জ, সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, মধ্যনগর ও ধর্মপাশা, ছাতক, দোয়ারাবাজারসহ সমগ্র জেলার জন্য সুবিধাজনক ও সহজগম্য একটি স্থান। প্রস্তাবিত ২ নম্বর জায়গাটি জেলা শহরের একেবারে নিকটবর্তী এবং এখানে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হলে মৃতপ্রায় সুনামগঞ্জ জেলা শহরের বহুমুখী উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ ঘটবে। ২ নম্বর স্থানে বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য আরও জায়গার প্রয়োজন হলে অধিগ্রহণের সুযোগ আছে। এই জায়গাটিও সমগ্র জেলার জন্য সুগম একটি অঞ্চল। তৃতীয় প্রস্তাবিত স্থানটিও জেলা শহরের নিকটবর্তী এবং এখানে প্রচুর সরকারি খাস জমি রয়েছে। এইসব জায়গার যেকোনো একটিতে বিশ^বিদ্যালয় ক্যা¤পাস হলে কৃষিজ উৎপাদন ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কম। হাওর বিনষ্টের সর্বনাশা প্রক্রিয়ায় যেতে হবে না। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, জেলা শহর হলো সমগ্র জেলার একটি মিলনস্থল। পেশাগত ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে সমগ্র উপজেলার অনেক মানুষের বসবাস এই শহরে। জেলা শহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা গেলে সামগ্রিকভাবে পিছিয়ে পড়া সুনামগঞ্জ জেলার শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। জেলার সকল উপজেলার লোকজনও চান জেলা শহরের কাছাকাছি এই বিশ^বিদ্যালয়টি স্থাপন করা হোক। এমতাবস্থায় সুনামগঞ্জ জেলার সর্বস্তরের মানুষের দাবি বিবেচনায় নিয়ে বিশ^বিদ্যালয়ের পূর্ববর্তী স্থান দেখার হাওর পরিবর্তন করে প্রস্তাবিত তিনটি স্থানের যেকোনো একটি নির্ধারণের লক্ষ্যে আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন ও নতুন করে জায়গা নির্ধারণ ও অধিগ্রহণের বিধিগত প্রক্রিয়া অগ্রসর করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়। স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ

গণশিক্ষা উপদেষ্টার সাথে সুবিপ্রবি স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সাক্ষাৎ